Latest Post
সবাইকে স্বাগতম আইটি বার্তা সাইটে ,নতুন নতুন সকল আইটি নিউজ পাবেন এই সাইটে

ইলেকট্রনিক্স বিষয়ক বাংলা বই – হাতে কলমে ইলেকট্রনিক্স শিখি

আজ আপনাদের সাথে ইলেকট্রনিক্স বিষয়ক একটি বাংলা বই শেয়ার করবো। বইটির নাম “হাতে কলমে ইলেকট্রনিক্স শিখি”।
আমরা অনেকে ইলেকট্রনিক্সকে শখ বা হবি হিসাবে নেই এবং ইলেকট্রনিক্স বিষয়ক বই পড়ি। আবার অনেক ছাত্রকে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ইলেকট্রনিক্সের উপর কোর্স করতে হয়। এসব কোর্সের মাধ্যমে ইলেকট্রনিক্স থিওরী সর্ম্পকে জেনে পরীক্ষায় পাশ করলেও, সার্কিট ডিজাইন বা সার্কিট নির্মান করা সম্ভব হয়না। “হাতে কলমে ইলেকট্রনিক্স শিখি” বইটিতে ইলেকট্রনিক্সের থিওরী এবং প্রাকটিক্যাল জ্ঞানের ভারসম্য রক্ষা করা হয়েছে। বইটিতে, ইলেকট্রনিক্সের জটিল থিওরী সহজ ভাষায় আলোচনা করা হয়েছে, যা ছাত্রদের মুখস্ত করার বদলে বুঝতে সাহায্য করবে। এরপর, এই থিওরী জ্ঞানকে ব্যবহার করে কিভাবে সার্কিট ডিজাইন করতে হয় দেখনো হয়েছে। সর্বশেষে, বইয়ের সাথে বক্সে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক্স পার্টস সংযুক্ত করা হয়েছে। এই পার্টস ব্যবহার করে কিভাবে সত্যিকার সার্কিট নির্মান সম্ভব, তা হাতে কলমে দেখানো হয়েছে। বইয়ের সাথে সংযুক্ত সিডিতে সার্কিট নির্মানের জন্য প্রয়োজনীয় সফটওয়ার এবং রিসোর্স যুক্ত করা হয়েছে। আরো আছে অনলাইন লিঙ্ক, যেখানে থেকে ইলেকট্রনিক্স ও সার্কিটবিষয়ক বিভিন্ন সমস্যার সমাধান পাওয়া যাবে। বইটিকে দশটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে এবং প্রতিটি ভাগকে তিন ঘন্টায় বিভক্ত করা হয়েছে। এভাবে প্রতিদিন তিন ঘন্টা করে, দশ দিন সময়ে বইটি ব্যবহার করে, ইলেকট্রনিক্স জগতে নবীন পাঠকের জন্য ইলেকট্রনিক্স শেখা সম্ভব।
বইটির অংশ এই লিঙ্ক থেকে পড়া যাবে।
https://docs.google.com/file/d/0B_2MZD6mxahXQXVJZklQdnlDbUU/edit
 

এখন আপনার Apollo Hospital এর টেস্ট রিপোর্ট নিজেই চেক করুন Online এ

আসসালামুআলাইকুম,আশা করি সবাই ভাল আছেন।সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা ও ঈদ মোবারক।
আমরা নানা ধরনের শারীরিক সমস্যায় পড়লে সবাই হাসপাতালে যাই অনেক সময় টেস্ট রিপোর্ট গুলো অনলাইন এ দেখার প্রয়োজন পড়তে পারে দেশে আর বিদেশে।
যারা Apollo হসপিটাল থেকে টেস্ট করান শুধু তারাই টেস্ট এর রিপোর্ট গুলো অনলাইন এ চেক করতে পারবেন।

নিচের step গুলো অনুসরণ করুন
  • প্রথমে এখানে যান www.apollodhaka.com
  • তারপর Investigation রিপোর্ট এ ক্লিক করুন
  • তারপর Account Information একটা option পাবেন
    • ১. সেখানে UHID নাম্বার দিন BD1/ বাদে
    • ২. তারপর Receipt No টি দিন ( আপনার মানি রিসিটের উপরে দেয়া আছে )
    • ৩. তারপর Date of Birth দিন registration এর সময় যেটি দিয়ে ছিলেন(তা না হলে show করবেনা ) তারপর লগ ইন এ ক্লিক করুন
বর্তমানে এটি ৩০ দিন পর্যন্ত দেখা যায় রিপোর্ট ডেলিভারির তারিখ থেকে।
ধন্যবাদ আশা করি যারা Apollo Hospital এর patient তাদের কাজে লাগবে।
 

Office 2007 ও 2010 এর মেন্যু ও টুলবারগুলোকে Office 2003 এর মত করে নিন।

প্রথমেই সকলকে ঈদের শুভেচ্ছা।আমি আসলে সুন্দর টিউন করতে পারি বলে আমার মনে হয়না। তারপরও টেকটিউনস্ এ টিউন দেখতে দেখতে টিউন করতে মাঝে মাঝে খুব ইচ্ছে করে।মূলত সেই ইচ্ছে থেকেই ছোট সাইজের দু’একটা টিউন করা।টিউনে কোন প্রকার ভুল-ত্রুটি হলে নিজ গুণে ক্ষমা করবেন।আর সংশোধনের প্রয়োজন হলে কমেন্ট করলে আমি সংশোধন করে দিব ইনশা-আল্লাহ্!
যাক কখা বাড়িয়ে লাভ নেই মূল প্রসঙ্গে আসা যাক। এতদিনে অনেকেই মাইক্রোসফট অফিস ২০০৩ থেকে ২০০৭ ও ২০১০ এ আপগ্রেড করেছেন। কারন ইতিমধ্যে মাইক্রোসফট অফিস  ২০১৩ও বের হয়ে গেছে। কিন্তু ২০০৭ ও ২০১০ আপগ্রেড করার পরও অনেকেই আমরা ২০০৩ মেন্যু ও টুলবারগুলো কথা ভুলতে পারছি না। আর এর সাথে প্রথম যে ধাক্কাটা সবাই খাচ্ছেন সেটা হল অফিস ২০০৩ এর মেন্যু আর অফিস ২০০৭ ও ২০১০ এর মেন্যুর মধ্যে অনেক পার্থক্য। ফলে অনেক কমান্ড খুঁজে পেতে কষ্ট হচ্ছে। এই কারনে অনেকেই হয়তবা আবার অফিস ২০০৩ তে ফিরে গেছেন।
কিন্তু আমাদের অনেকরই হয়ত জানা নেই যে, একটা থার্ড পার্টি সফটওয়্যার ইনস্টল করে অফিস ২০০৭ এর মেন্যুকে অফিস ২০০৩ এর মেন্যুর মত করা সম্ভব। এছাড়াও আরোও একটি সফটওয়্যার রয়েছে যেটি দিয়ে আপনি অফিস ২০০৭ ও অফিস ২০১০ যেকোন টিকে অফিস ২০০৩ এর মত  মেন্যু ও টুলবার করে নিতে পারবেন। এর ফলে আপনি অফিস ২০০৭ ও অফিস ২০১০ এর আপডেটেড ফীচারগুলো ব্যবহার করতে পারবেন অফিস ২০০৩ এর পরিবেশেই। দেখা যাক কিভাবে কাজটি করা যায়। প্রথম থার্ডপার্টি সফটওয়্যারটি হল Classic Menu for Office 2007 v7.25 । এই লিংক থেকে সফটওয়্যরটির ফুল ভার্শন ডাউনলোড করতে পারবেন । এই সফটওয়্যার ব্যবহার করে Word 2007, Excel 2007, Access 2007, Outlook 2007 এবং PowerPoint 2007 এর মেন্যুগুলাকে ২০০৩ এর মেন্যুর মত করতে পারবেন। আর যারা একটি সফট্‌ওয়্যার দিয়ে অফিস ২০০৭ ও অফিস ২০১০ কে অফিস ২০০৩ এর রূপ দিতে চান তারা মাত্র ৩৬০ কিঃবাঃ এর এই সফট্‌ওয়্যারটি (তায়ফুর রহমান ভাইয়ের সৌজন্যে) দেখতে পারেন। এবার দেখব কিভাবে Classic Menu for Office 2007 v7.25 সফট্‌ওয়্যারটি ব্যবহার করা যায় এবং কি কি সুবিধা এতে দেয়া আছে।

সহজে মেন্যু ও টুলবারগুলোকে Show/Hide করা যায়ঃ

সফটওয়্যারটি সেটআপ দেয়ার পর নিচের মত একটি ইন্টারফেজ পাওয়া যাবে।এখান থেকে আপনি ইচ্ছে করলে ক্লাসিক মেন্যুগুলোকে মেন্যুয়ালি Show/Hide করতে পারবেন। মেন্যুর অবস্থান ও আইটেম গুলো ইচ্ছেমত পরিবর্তন করতে পারবেন।
Classic Menu Manager

অফিস ২০০৩ এর মত ক্লাসিক মেন্যুঃ

আমরা দেখতে পাচ্ছি থার্টপার্টি সফটওয়্যরটি সেটআপ দেয়ার কারনে Home এর পাশে Menus নামে একটি নতুন অপশন যোগ হয়েছে।Menus এ ক্লিক করলেই অফিস ২০০৩ এর মত ক্লাসিক স্টাইলে File, Edit, View ইত্যাদি অপশন গুলি পাওয়া যাবে। এবং অফিস ২০০৩ এর মতই কাজগুলো করা যাবে। এখানে মজার ব্যপার হল দুটি, এক. অফিস ২০০৩ ও ২০০৭ এর মেন্যুগুলো পাশাপাশি দেয়া আছে। দুই. অফিস ২০০৩ এর ক্লাসিক মেন্যুতেও অফিস ২০০৭ এর সমস্ত ফীচার যোগ করা আছে।

মাইক্রোসফট্ ওয়ার্ডঃ

Classic Menus

মাইক্রোসফট্ এক্সেলঃ

মাইক্রোসফট্ পাওয়ারপয়েন্টঃ

মাইক্রোসফট্ আউটলুকঃ

মাইক্রোসফট্ এক্সেসঃ

বিভিন্ন ভাষায় মেন্যুগুলোকে পবিবর্তনঃ

মাইক্রোসফট অফিস ২০০৭ যে সকল ভাষা সাপোর্ট করে এই সফটওয়্যারটিও ঐ সকল ভাষা সাপোর্ট করে। যেমন: English, French, German, Italian, Spanish, Portuguese, Japanese, Dutch, Chinese ইত্যাদি। আপনি যদি অফিস ২০০৭ এর ভাষা পরিবর্তন করেন তাহলে ক্লাসিক মেন্যুর ভাষা অটোমেটিক্যালি পরিবর্তন হবে।এজন্য সফটওয়্যারের কোন সেটিংস পরিবর্তন করতে হবে না।
Screen Shot of Multiple Languages

অফিস ২০০৭ এর অতিরিক্ত টুলবার যোগ করাঃ

Main menu, Standard and Formatting Toolbars ছাড়াও সফটওয়্যরটির মাধ্যমে অতিরিক্ত টুলবার যেমন comments, proofing, tracking, mailings and reference টুলবারগুলো প্রদর্শন করানো যায়। এজন্য Click View > Toolbars > Show Additional Toolbars এ ক্লিক করে নিচের মত সিলেক্ট করুন।
Additional toolbarsShow additional toolbars

কিবোর্ড সর্টকার্ট গুলি দেখে নিনঃ

মাইক্রোসফট অফিস 2003, 2002 এবং 2000 এর পুরানো মূল কীবোর্ড শর্টকাট বিদ্যমান। শুধুমাত্র Alt-Q চাপুন তাহলেই আপনি পরিচিত কীবোর্ড শর্টকাট ব্যবহার করতে পারেন।
Demo of keyboard shortcuts
 

ডুয়াল বুট উইন্ডোজ 7 এবং উইন্ডোজ এক্সপি

এটি আমার প্রথম টিউন তাই ভুল গুল ক্ষমার দৃষ্টি তে দেখবেন । কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক ।
এই জন্য আপনাকে ২ টি ভিন্ন ড্রাইভ ব্যাবহার করার প্রয়োজন হবে ।
* উইন্ডোজ ৭ এর জন্য C:/ ড্রাইভ ব্যাবহার করুন ও তাতে ২০ - ২৫ GB জায়গা রাখবেন ।
* উইন্ডোজ এক্সপি এর জন্য D:/ ড্রাইভ অথবা ( C:/  ) বাদে যে কোন ড্রাইভ ইউস করতে পারেন । জায়গা হতে হবে মিনিমাম ১৪ - ১৬ GB ।
* প্রসেসর ডুয়েল core হলে ভাল । । ১ GB RAM  থাকতে হবে । ২ GB RAM থাকলে খুবী ভাল উইন্ডোজ 7 এর জন্য ।
* প্রতি ড্রাইভ এ ১৫% জায়গা খালি থাকা ভাল, পিসি এর স্পীড ভাল থাকে ও হাং হওয়ার হাত থেকে পিসি রক্ষা পায় ।
* পিসি এর ড্রাইভ গুল NTSF ফরম্যাট এ থাকতে হবে ।
 এবার যা করা লাগবে !
১ )  প্রথমে C:/ ড্রাইভ এ উইন্ডোজ 7 ইনস্টল করুন । প্রয়োজনীয় সব কিছু ইন্সটল দেবার পর ( drivers & ETC ) ডাউনলোড করে EasyBCD 2.1.2  এই প্রোগ্রাম টা ইনস্টল করুন ।
২ )  একটি উইন্ডোজ এক্সপি এর পরিস্কার ডিস্ক আপনার হার্ড ড্রাইভের D:/ পার্টিশনে ইনস্টল করুন ।
৩ )   সিস্টেম পুনরায় আরম্ভ হবার পরে আপনি দেখতে পাবেন সরাসরি উইন্ডোজ এক্সপি বুট করা. কারন এক্সপি উইন্ডোজ 7 এর লোডারের উপর লিখছে, সুতরাং, আমাদের উইন্ডোজ 7 লোডার পুনঃস্থাপন প্রয়োজন ।
৪ )   উইন্ডোজ 7 পুনঃস্থাপন, আপনি উইন্ডোজ 7 এর ডিভিডি থেকে বুট করুন এবং "আপনার কম্পিউটার রিপেয়ার প্রয়োজন । এই নিবন্ধটি দেখুন মেরামত সম্পাদন করার জন্য  "কিভাবে উইন্ডোজ 7 প্রারম্ভ মেরামতির কর্ম সম্পাদন করা হয় !
***   উল্লেখ্যঃ -  প্রতিটি আধুনিক উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের একটি অনুরূপ অপারেটিং সিস্টেম ফাইল রিপেয়ার প্রক্রিয়া আছে
***   বিঃদ্রঃ   -  পিসি ভারি করে না কারণ এই প্রক্রিয়ায় শুধু মাত্র ১ সময় ১ টি  অপারেটিং সিস্টেম চালু হবে ।
*     উইন্ডোজ 7 এর ডিস্ক ঢুকানোর পর রিস্টার্ট করুন । তারপর press any key চাইবে ,যে কোন key চাপুন । তারপর নিচের মতন আসবে, Repair your computer লেখায় ক্লিক করুন ।
* তারপর যদি উইন্ডোজ 7 এর লোকেশন চায় তাহলে C: / ড্রাইভ সিলেক্ট করে use recovery tools that can help fix problems starting Windows  এই লেখা তে টিক দিন । তারপর next bottom এ ক্লিক করুন ।

* তারপর System Recovery Option ওপেন হবে, সেখান থেকে Startup Repair এ ক্লিক করলে ই কেল্লা ফোতে ।

৫ )   রিপেয়ারিং  এর পরে আপনার কম্পিউটার এ উইন্ডোজ 7 পুনরায় চালু হবে ।
৬ )   আপনার উইন্ডোজ 7 এ EasyBCD 2.1.2  সফটওয়্যার টি ওপেন করুন এবং  XP এর জন্য বুট এন্ট্রি যোগ করুন ।
*   EasyBCD প্রোগ্রাম চালু করে Add New Entry  নির্বাচন করুন , তারপর Type এ " windows NT/2k/XP/2k3" নির্বাচন করে 'Add Entry' তে ক্লিক করুন ।

*  Add Entry তে ক্লিক দেবার পর কম্পিউটার রিস্টার্ট দিন ।আপনি দুটি অপশন  পাবেন  ।  উইন্ডোজ 7 সহ উইন্ডোজ এক্সপি আপনার সামনে উপস্থিত করা হবে, আপনি যে অপারেটিং সিস্টেমে কাজ করতে চান সেটি নির্বাচন করুন ।
 

ই-মেইল পাঠান … আপনার মেইলে সাইন-ইন করা ছাড়াই

আমাদের প্রায়ই মেইল করার প্রয়োজন হয় কিন্তু সবসময় নিজের মেইল আইডি থেকে করাটা ঝামেলার ।
এখন আপনি খুব সহজেই মেইল করতে পারবেন, আপনার ই-মেইল আইডি ব্যাবহার না করেই খুব কম সময়ে… আনলিমিটেড মেইল পাঠান ঝামেলা বিহীন।
সাইট’টি দ্বারা আপনি খুব সহজেই কাজ’টি সম্পাদন করতে পারবেন ।
http://madeinpk.com/stagesongs/madeinpk/email/ সাইটি'তে প্রবেশ করুন
মেইল পাঠানোর জন্য।
এর জন্য আপনাকে কোন প্রকার রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে না শুধু মাত্র এক ক্লিকে ওয়েব সাইট’টিতে প্রবেশ করুন এবং আপনার বার্তা লিখে যার কাছে মেইল করতে চান তার ই-মেইল আইডি’টি Send To -তে দিয়ে দিন।
Your Email Address এর স্থানে আপনি চাইলে আপনার মেইল আইডি দিতে পারেন সেক্ষেত্রে প্রেরকের ই-মেইল আইডি দেখাবে প্রাপকের কাছে আর যদি লুকাতে চান সেটাও পারবেন।
সাইট’টি দ্বারা খুব দ্রুত মেইল পাঠানো সম্ভব কোন প্রকার ঝামেলা ছাড়াই।
 

“প্রজুক্তির যাদুকর উইলিয়াম হেনরি গেইটস (বিল গেইটস)”-বিল গেইটসের সংক্ষিপ্ত জীবনী!!

Microsoft Corporation এর জনক বিল গেইটস আজ আমাদের অনেকেরই আদর্শ ও স্বপ্ন। অনেকেই চায় বড় হয়ে বিল গেইটস হতে। যারা বড় হয়ে বিল গেইটস হতে চায় কিংবা তার মতো  সফল ব্যাক্তি হতে চায় তাঁদের জন্যে নিয়ে আসলাম সম্পূর্ণ বাংলায় লিখা একটি জীবনী বই,"প্রজুক্তির যাদুকর উইলিয়াম হেনরি গেইটস (বিল গেইটস)"।
মাত্র ৪.৬ mb. ডাউনলোড করে নিন জলদি এবং জেনে নিন এই মহান ব্যাক্তি সম্পর্কে।
ডাউনলোড লিঙ্ক-  http://www.mediafire.com/?zd7qkuyp1pf63gm
 

আসুন পরিচিত হই কয়েকটি জানা-অজানা ইন্টারনেট ব্রাউজারের সাথে

আমাদের ইন্টারনেট ব্রাউজ করতে হলে অবশ্যই ইন্টারনেট ব্রাউজারের প্রয়োজন।আজকে আমরা যে ব্রাউজারগেুলো ব্যাবহার করতেছি সেগুলো প্রতিনিয়ত পরিবর্তন হচ্ছে। যুক্ত হচ্ছে নতুন নতুন সুবিধা।  ইন্টারনেট ব্রাউজারগুলোর সংক্ষিপ্ত ইতিহাস, সুবিধা  সমূহ এই টিউনে তুলে ধরা হলো।

Internet Explorer:


পরিচিতিঃ আমরা যারা মাইক্রোসফট এর উইনডোজ অপারেটিং সিস্টেম ব্যাবহার করি তারা ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার এর সাথে এটি হলো বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং অধিক ব্যবহৃত ব্রাউজার। নিরাপত্তা, উন্নত RSS ফীড, CSS, Ajax সাপোর্টের জন্য এটি আরও অধিক জনপ্রিয় হয়েছে। এই ব্রাউজারটি সর্বপ্রথম ১৯৯৫ সালে উইনডোজ ৯৫ এর জন্য অ্যাড-অন Plus! For Windows 95 এর          সাথে যুক্ত করা হয়। পরবর্তীতে এটি উইনডোজ অপারেটিং সিস্টেম এর সাথে বাই-ডিফল্ট দেয়া হয়। প্রথম থেকেই এটি সর্বাধিক ব্যবহৃত ব্রাউজার। ১৯৯৯ সালে ৯৫% এবং বর্তমানে (জুলাই ২০১২ অনুসারে ) ২৮.৬% (সূত্রঃ w3counter.com) লোক ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ব্যাবহার করে থাকেন।
ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের নতুন ভার্শনে নিম্নলিখিত সুবিধাগুলি রয়েছেঃ
  • Accelerators - which allow supported web applications to be invoked without explicitly navigating to them.
  • WebSlices - which allows portions of page to be subscribed to and monitored from a redesigned Favorites Bar.
  • InPrivate privacy features.
  • SmartScreen phishing filter.
লেটেস্ট ভার্শনঃ উইনডোজ এক্সপির জন্য ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৮ এবং উইনডোজ ভিসতা ও সেভেন এর জন্য ৯
ডাউনলোডঃ এই লিংকে ক্লিক করে আপনার অপারেটিং সিস্টেম অনুযায়ী লেটেস্ট ভার্শন ডাউনলোড করে নিন।

Google Chrome:

পরিচিতিঃ জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগল কর্তৃক তৈরীকৃত ইন্টারনেট ব্রাউজার হলো গুগল ক্রোম। এটির প্রথম বেটা ভার্শন রিলিজ হয় ২রা মেপ্টেম্বর ২০০৮ এবং স্ট্যাবল ভার্শন রিলিজ হয় ১১ই ডিসেম্বর ২০০৮। ডিসেম্বর, 2012 এর হিসেব অনুযায়ী এটি ব্যাবহারকরীর দিক থেকে দ্বিতীয়। বিশ্বের প্রায় ২৮.৩% লোক গুগল ক্রোম ব্যবহার করে থাকেন। বাংলাসহ পৃথিবীর ৫০টি ভাষায় এটি ব্যাবহার করা সম্ভব।
ডাউনলোডঃ ব্রাউজারটি ডাউনলোড করতে এই লিংকে যান।  এছাড়া অফলাইন ইন্সটলার ডাউনলোড করতে আপনি এই লিংকে যেতে পারেন

Mozilla Firefox:

পরিচিতিঃ আমরা কমবেশি সবাই মজিলা ফায়ারফক্সের কথা শুনেছি/ব্যবহার করছি। ব্যবহারকারীদের সংখ্যা অনুযায়ী এই ব্রাউজারের অবস্থান এখন তৃতীয়। মজিলা ফায়ারফক্সের প্রথম নাম ছিল Phoenix (২৩ সেপ্টেম্বর,২০০২) কিন্তু Phoenix Technologies এর সাথে কপিরাইট জটিলতার জন্য নাম পরিবর্তন করা হয়। তখন এর নাম হয় Mozilla Firebird(১৭ মে,২০০৩) । কিন্তু শুধু Firebird নামে একটি ডাটাবেজ সফটওয়্যার ছিল। তাই ২০০৪ সালের ৯ ফেব্রুয়ারী Mozilla Firebird এর নাম পরিবর্তিত করে রাখা হয় Mozilla Firefox। তখন থেকে ব্যাবহারকারীদের চাহিদা পূরণ করে যাচ্ছে মজিলা ফয়ারফক্স। এই ব্রাউজারের রয়েছে উন্নত সিকিউরিটি, রয়েছে হাজার হাজার অ্যাড-অন ব্যবহারের সুবিধা। ব্যাবহারকারীদের সুবিধার কথা বিবেচনা করে সর্বশেষ ভার্শনে অনেক নতুন নতুন ফিচার যোগ করা হয়েছে।
ডাউনলোডঃ ব্রাউজারটি ডাউনলোড করতে চলে যান মজিলার ওয়েবসাইটে। http://www.mozilla.org/en-US/firefox/fx/

Opera:

যারা মেবাইল ফোন ব্যবহার করে থাকেন তারা অপেরা মিনি/মোবাইল ব্রাউজারটির সাথে পরিচিত। এই ব্রাউজারটির পিসি ভার্শন এর প্রযেক্ট শুরু হয় ১৯৯৪ সালে। নরওয়ের বিখ্যাত টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি Telenor (টেলেনর) এই প্রযেক্ট শুরু করে। পরে ১৯৯৫ সালে এই কোম্পানির শাখা হিসেবে Opera Software ASA প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৯৬ সালে ব্রাউজারটি জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। তখন এটি শুধুমাত্র Microsoft Windows এ চালানো যেত। পরবর্তীতে ২০০০ সালে আরও কয়েকটি অপারেটিং সিস্টেম এবং মোবাইলের জন্য ব্রাউজার উন্মুক্ত করে। এই সময় পর্যন্ত ব্রাউজারটি কিনে ব্যবহার করা লাগত। ২০০০ সালেই এটি বিনামূল্যে বাজারে ছাড়া হয় কিন্তু ব্রাউজারে Add-banner থাকত। কিন্তু ২০০৫ সালের Opera 8.5 রিলিজের সাথে সাথে এটি সম্পূর্ণ বিজ্ঞাপনমুক্ত ব্রাউজার এবং বিনামূল্যে প্রাপ্ত ব্রাউজারে পরিণত হয়। অপেরা ব্রাউজারে রয়েছে নিজস্ব অ্যাড-ব্লকিং, ডাউনলোড ম্যানেজার এবং টরেন্ট ক্লায়েন্ট। অর্থাৎ টরেন্ট ডাউনলোড করতে অতিরিক্ত কোন সফটওয়্যারের প্রয়োজন হবে না।
ডাউনলোডঃ ব্রাউজারটির সর্বশেষ ভার্শন ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।

Safari:

সাফারি হলো প্রয়াত স্টিভ জবসের প্রতিষ্ঠান Apple Inc. এর তৈরীকৃত একটি ইন্টারনেট ব্রাউজার। সাফারি ব্রাউজারটি সর্বপ্রথম ৭ জানুয়ারী ২০০৩ সালে বেটা ভার্শন হিসেবে রিলিজ হয়। Mac OS X v10.3 থেকে সাফারি ব্রাউজার ডিফল্টভাবে দেয়া আছে। মাইক্রোসফট উইন্ডোজের জন্য ১১ জুন, ২০০৭ সালে সাফারি ব্রাউজার রিলিজ করা হয়। এছাড়াও অ্যাপলের আইফোনের iOS-এর ডিফল্ট ব্রাউজার সাফারি। এটির অবস্থান ব্যবহারকারীদের সংখ্যার ভিত্তিতে চতুর্থ।
ডাউনলোডঃ সুন্দর এই ব্রাউজারটি আপনার পিসির জন্য ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।

Maxthon:

ম্যাক্সথন হলো বিনামূল্যে পাওয়া যায় এমন আরেকটি ব্রাউজার। এটি শুধুমাত্র মাইক্রসফট উইন্ডোজ ও অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমে ব্যাবহার করা যায়। ব্রাউজারটি প্রথম ২০০৩ সালে অবমুক্ত করা হয়। এটি মূলত ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের উপর ভিত্তি করে তৈরী করা হয়েছে। ব্রাউজারটি PCWorld’s 100 Best Products of 2011-এ অবস্থান করে নিয়েছে। ব্রাউজারটি অবমুক্ত হওয়ার পর থেকে বিশ্বের প্রায় ১৪০টি দেশের প্রায় ১৩০,০০০,০০০ জন মানুষ ব্যাবহার করেছেন। ম্যাক্সথন দাবি করে যে গুগোল ক্রোম ব্রাউজার থেকে তাদের ব্রাউজার ২০০% দ্রুত গতির। তাই আপনারা একবার ডাউনলোড করে ব্যাবহার দেখবেন।
ডাউনলোডঃ গ্রাফিকালি সুন্দর ও দ্রুতগতির এই ব্রাউজারটি আপনারা এখান থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন।

 SeaMonkey:

SeaMonkey সম্পর্কে বিস্তারিত বলার আগে প্রথমেই বলি এটি হলো একের ভেতর তিন। কারণ-এটি একই সাথে ১.ব্রাউজার ২.মেইল অরগানাইজার এবং ৩.HTML এডিটর। SeaMonkey একটি ওপেনসোর্স ফ্রি সফটওয়্যার। এটি পূর্বে Mozilla Application Suite এর সাথে ছিলো কিন্তু পরে আলাদা অ্যাপলিকেশনে পরিণত করা হয়। তাই এটির সোর্সকোড এবং মজিলার সোর্সকোড একই। SeaMonkey আসলে একটি কোডনেম ছিলো। নেটস্কেপ এবং মজিলা ফাউন্ডেশন SeaMonkey কোডনেমটি Netscape Communicator 5 (যা কখনো রিলিজ হয়নি) এর জন্য ব্যবহার করত। SeaMonkey-র প্রথম আলফা ভার্শন রিলিজ হয় সেপ্টেম্বর ১৫,২০০৫ সালে এবং প্রথম স্ট্যাবল ভার্শন রিলিজ হয় ৩০ জানুয়ারী ২০০৬ সালে।
ডাউনলোডঃ দারুণ এই ইন্টারনেট স্যুটটি ডাউনলোড করতে আপনারা এই লিংকে ক্লিক করুন।

K-Meleon:

K-Meleon হলো খুবই হালকা, ইউজার ফ্রেন্ডলি ওয়েব ব্রাউজার। এই ব্রাউজারটি মজিলা কর্তৃক তৈরীকৃত Gecko layout engine এর সাহায্যে তৈরী। ব্রাউজারটি খুবই কম রিসোর্চ ব্যবহার করে তাই এটি অনেক দ্রুত। এছাড়া যে কোন ইউজার ব্রাউজারটির মেনু কস্টোমাইজ করতে পারবেন। এছাড়াও ব্রাউজারটির জন্য থিমও পাওয়া যায়। এই ব্রাউজারটি বিনামূল্যে পাওয়া যায় এবং শুধুমাত্র মাইক্রোসফট উনডোজ (Win32) এ ব্যবহার করা যায়। ব্রাউজারটির প্রথম ভার্শন রিলিজ হয় ২১ আগস্ট ২০০০ সালে এবং সর্বশেষ স্ট্যাবল ভার্শন রিলিজ হয় ৫ মার্চ ২০১০ সালে।
ডাউনলোডঃ হালকা এই ব্রাউজারটি ডাউনলোড করতে চাইলে এই লিংকে ক্লিক করুন।

Avant Browser:


অ্যাভান্ট ব্রাউজার হলো একটি ফ্রিওয়্যার ব্রাউজার যা মূলত ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের উপর ভিত্তি করে তৈরী।  তাই এটি শুধুমাত্র মাইক্রোসফট এর উইনডোজ অপারেটিং সিস্টেমে চলে। এই ব্রাউজারের প্রোগ্রামার হলেন অ্যান্ডারসন চে। তিনি মূলত অপেরা ব্রাউজার দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে এই ব্রাউজারটি তৈরী করেন। তাই তিনি এই ব্রাউজারের নাম দিয়েছিলেন IEOpera। কিন্তু ট্রেডমার্ক জটিলতার কারণে তাকে ব্রাউজারের নাম পরিবর্তন করতে হয়।
এর সর্বশেষ ভার্শনে Built-in Download Manager, Advertise. Pop-up Blocker আছ।  বর্তমানে ব্রাউজারটির Lite(শুধুমাত্র IE ইঞ্জিন) এবং Ultimate(IE/Firefox/Chrome ইঞ্জিন) এই দুটি ভার্শন আছে।
ডাউনলোডঃ ব্রাউজারটি ডাউনলোড করতে চলে যান এই লিংকে।

আরও ব্রাউজারঃ

এছাড়াও ইন্টারনেট ঘাটলে আপনি আরও অনেক ব্রাউজার খুজে পাবেন। যেমনঃ Comodo Dragon, Flock, Netscape ইত্যাদি।

ব্রাউজার স্টাটিস্টিকসঃ

অনেক ওয়েবসাইট আছে যারা ব্রাউজারসমূহের র‍্যাংকিং করে থাকে।
w3Counter.com এর ব্রাউজার স্টাটিস্টিকসঃ

w3schools.com  এর ব্রাউজার স্টাটিস্টিকসঃ
 
Cyber Developer Bangladesh
 
Support : Creating Website | Johny Template | Mas Template
Copyright © 2011. আই.টি. বার্তা - All Rights Reserved
Template Created by Creating Website Published by Mas Template
Proudly powered by Blogger